* কাঠের চশমায় যেনো ধরেছে মরিচা ?
* গেন্ডারিয়া থানা বিএনপি নেতা কাদের ” টিপু ভাগাভাগি”তে ব্যস্ত ক্ষমতার উৎস কি ?
* রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তাহলে আমরা যাবো কোথায় – স্থানীয় বাসিন্দা
আরিফুর রহমান তুহিন
রাজধানীর ডিএমপি পুলিশের ওয়ারী বিভাগের গেন্ডারিয়া থানাধীন বাণিজ্য মন্ত্রলায়ের অনুমোদনের তোয়াক্কা না করেই স্থানীয় থানা পুলিশের সঙ্গে বিশেষ সমঝোতার মাধ্যমে সাদেক হোসেন খোকা মাঠ ও ধুপখোলা খেলার মাঠ অবৈধ ভাবে বাণিজ্যিক মেলার আয়োজন করেছেন কয়েকটি চক্র ।
বিষয়টি নিয়ে সংবাদ বিডি সংবাদ প্রকাশিত হলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আইন গত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ থাকলেও পূণরায় আবারও চালু করেছেন।
এদিকে দেশের চলমান রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে দেশের জনসাধারণের কাছে আশঙ্কা রয়েছে তবুও চক্রটি কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতার উৎসে চক্রটি বানিজ্যিক মেলা বসাচ্ছে এবং ডিএমপি পুলিশ ও বাণিজ্য মন্ত্রলায়ের অনুমতির তোয়াক্কা না করেই চালিয়ে আসছে আর হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সুশীল সমাজের মধ্যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ফাঁকা দেশের চলমান অবস্থায় এসকল মেলার মধ্যে অনেক বকাটে ছেলেদের আড্ডা ও এলাকায় চুরি ছিনতাই বেরে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছেন তারা আরো জানান যেহেতু এলাকাভিত্তিক মেলা নারীদের যোন হয়রানি হওয়ার আশঙ্কা আছে এবং চলমান অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটতে পারে বলে মনে করেন স্থানীয় গেন্ডারিয়া থানা এলাকার একাধিক সুশীলসমাজ।
বিগত বছর গুলো আওয়ামী স্বেরাচারী কখনো শিশু কিশোরদের খেলাধুলা বন্ধ করে মেলা বসানো হয়নি।
কিন্তু স্বেরাচারী বিদায় হলেও এখন দেখা যাচ্ছে তাঁদের মতো সবকিছু করছে যা দুঃখজনক’।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিটি মেলায় শতাধিক স্টল রয়েছে প্রতিটি স্টলের ভাড়া দিতে হবে ব্যাবসায়িদের দৈনিক এক হাজার টাকা এছাড়াও রয়েছে বাচ্চাদের বিনোদন রাইড প্রতিটি রাইডে উঠতে লাগবে ৫০ টাকা চক্রটি প্রায় অর্ধ কোটি টাকা হাতিয়ে নিবেন কিন্তু বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের অনুমতি পত্র ছাড়াই ধুপখোলা মাঠের মেলা নিয়ন্ত্রন গেন্ডারিয়া থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল কাদের ও ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শাহিন এই মেলা এবং সাদেক হোসেন খোকা মাঠের মেলা নিয়ন্ত্রন করছেন
গেন্ডারিয়া থানা বিএনপির আহবায়ক টিপু।
এদিকে ‘ট্রেড ফেয়ার গভর্মেন্ট রুল
করাপশন এন্ড পাবলিক ইন্টারেস্টের (টিএফজিআরসিপিআই) পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন গত দেড় বছরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠিত বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কিংবা জেলা প্রশাসনের অনুমতির তোয়াক্কা না করেই চলছে নানা রকম মেলার আয়োজন। গত দেড় বছরে অনুমতিবিহীন প্রায় ৭৫৭টি মেলা আয়োজনের মধ্য দিয়ে প্রায় এক হাজার ৫৯ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন করা হয়েছে। এ সময়ে সস্তা বাজার, হকার্স আনন্দ মার্কেট জাতীয় বিচিত্র নাম দিয়ে দেশে অন্তত সাতশ ক্ষুদ্র এবং ৫৭টি মাঝারি থেকে বৃহৎ পরিসরের মেলার আয়োজন করা হয়। যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরদারি, আইনের প্রয়োগ না হওয়া এবং শিথিলতার কারণে এসব মেলা থেকে সরকার বিপুল অংকের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে বলে সংস্থাটি জানিয়েছেন।
এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।