প্রেসিডেন্টস কাপে জাতীয় দলের দুই তারকা অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বাধীন দলকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে গেল নাজমুল হোসেন শান্তর একাদশ। তিন ম্যাচে দুই জয়ে চার পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে শান্ত একাদশ।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দলকে চার উইকেটে হারায় শান্ত একাদশ। ওই ম্যাচে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রানে অলআউট হয় রিয়াদরা। জবাবে ৫৩ বল হাতে রেখেই ৪ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে শান্তরা।
দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য সেই জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি শান্তরা। তামিম ইকবালদের করা ২২১ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৭৯ রানে অলআউট হয়ে ৪২ রানে হেরে যায় শান্তরা।
শনিবার নিজেদের তৃতীয় ম্যাচেও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বাধীন দলের বিপক্ষে দাপুটে জয় পায় শান্ত একাদশ।
এদিন মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে আফিফ হোসেন ও মুশফিকুর রহিমের জোড়া ফিফটিতে ৮ উইকেটে ২৬৪ রান সংগ্রহ করে শান্ত একাদশ।
দুর্ভাগ্য জাতীয় দলের তরুণ অলরাউন্ডার আফিফ হোসেনের। ইনিংসের শুরু থেকে অসাধারণ খেলেও মাত্র দুই রানে জন্য সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ১০৮ বলে ১২টি চার ও এক ছক্কায় ৯৮ রান করেন আফিফ। ৯২ বলে ৫২ রান করেন মুশফিকুর রহিম। তবে মারকাটিং ব্যাটিং করেন ইরফান শুক্কর। ৩১ বলে চারটি বাউন্ডারি আর দুই ছক্কায় অপরাজিত ৪৮ রান করেন তিনি।
জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে আবু জায়েদ রাহী ও নাসুম আহমেদের তোপের মুখে পড়ে ১৩৩ রানে অলআউট হয় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের একাদশ। ১৩১ রানের বিশাল জয় পায় শান্ত একাদশ।
এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।